বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) উদ্যোগে এবং ‘অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যান্টি মানি লন্ডারিং কমপ্লায়েন্স অফিসার্স অব ব্যাংকস ইন বাংলাদেশ’ (অ্যাকব)-এর সহায়তায় তফসিলি ব্যাংকগুলোর প্রধান পরিপালন কর্মকর্তাদের এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ এপ্রিল) চট্টগ্রামে হোটেল র্যাডিসন
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার যে উদ্যোগ, তা একেবারেই বাংলাদেশের জন্য নতুন। পদ্ধতিগতভাবে এ ধরনের প্রবলেম আগে ফেস করিনি। ফেস করে থাকলেও এ ধরনের প্রচেষ্টা নেওয়া হয়নি। এই প্রথম আমরা এটা করছি। সেই জন্য আমাদের অনেক শিখতে হচ্ছে। এটা তো দেশের আইনে হবে না।
দেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় নিয়ন্ত্রক সংস্থার উদ্যোগে ১৪ বছর আগে গঠন করা হয়েছিল উপদেষ্টা কমিটি। তবে সেই কমিটি এখন নিষ্ক্রিয়। কমিটির এক সদস্য মারা গেছেন বছর সাতেক আগে। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষায় কার্যকর ভূমিকা না থাকায় এত দিন পর কমিটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে...
বুধবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) বার্ষিক ব্যাংকিং সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গভর্নর এ কথা বলেন।
দেশে ইসলামী ব্যাংকিং কার্যক্রমকে গতিশীল করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে স্বতন্ত্র ‘ইসলামী ব্যাংকিং রেগুলেশন্স অ্যান্ড পলিসি বিভাগ’ গঠন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
দেশের নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য ৯০০ কোটি টাকার তহবিল গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। তিনি বলেন, এই তহবিলটি শুধু নতুন উদ্যোক্তাদের মূলধন সহায়তার জন্য নির্ধারিত হবে এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে বিতরণ করা হবে। আজ সোমবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে
ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়েছে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। এস আলম ও নাবিল গ্রুপকে দেওয়া ঋণে অনিয়মের অভিযোগে তাঁর সংশ্লিষ্টতা উঠে আসায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাঁর স্থানে ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব পেয়েছেন অতিরিক্ত এমডি ওমর ফারুক খান...
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানামুখী তৎপরতা, সরকারের নীতিগত সহায়তা এবং প্রবাসীদের ইতিবাচক মনোভাবের প্রতিফলন ঘটেছে রেমিট্যান্সে। একক মাস হিসেবে গত মার্চে রেকর্ড প্রবাসী আয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ২৯ বিলয়ন ডলার। আর আগে করোনা মহামারির সময় এক মাসের সর্বোচ্চ রেকর্ড ছিল ২৬৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স।
টানা চাপের পর একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফিরেছে দেশের পণ্যবাজারে। ডলার সংকট যখন অর্থনীতির সব খাতে টানাপোড়েন তৈরি করেছিল, তখন বাংলাদেশ ব্যাংকের ধারাবাহিক নীতিগত পদক্ষেপ আর বৈদেশিক আয়ের ঊর্ধ্বমুখী ধারার কল্যাণে সেই সংকটের গ্রাফ এখন অনেকটাই পড়তির দিকে।
দেশের চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে নেওয়া ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণের পরবর্তী কিস্তি নিয়ে আলোচনা আবারও গুরুত্ব পাচ্ছে। এ ঋণ কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত তিনটি কিস্তির অর্থ পাওয়া গেছে।
আকারে তুলনামূলক ছোটা খাটো ও মৃদুভাষী ড. আহসান এইচ মনসুরকে দেখে মনে হয় না, তিনি দাগি দুর্নীতিবাজদের মনে ভয় ধরাতে পারবেন। কিন্তু সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই গভর্নর ক্ষমতাধর অনেক ব্যক্তিকেই নাড়িয়ে দিয়েছেন।
বাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্পদ জব্দ করার দিকে মনোযোগ দিলেও আহসান এইচ মনসুর যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য দেশের কর্তৃপক্ষের কাছে সেসব আইনজীবী, ব্যাংকার ও এস্টেট এজেন্টদের বিরুদ্ধে তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন, যাঁরা এই ‘অলিগার্ক’ পরিবারগুলোকে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সরিয়ে নিতে সাহায্য করেছে।
নতুন নিয়মে একজন গ্রাহক তাঁর অ্যাকাউন্টে দিনে ৫০ হাজার টাকা ক্যাশ ইন বা জমা করতে পারবেন। আর মাসে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ক্যাশ ইন করা যাবে। এর আগে দিনে সর্বোচ্চ ৩০ হাজার টাকা ও মাসে ২ লাখ টাকা লেনদেন করতে পারতেন একজন গ্রাহক।
ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে ২০২৪ সালে ডেফারেল (বিলম্ব পরিশোধ) সুবিধা গ্রহণকারী ব্যাংকগুলোর জন্য ডিভিডেন্ড বিতরণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু এই নিষেধাজ্ঞা শিথিলের দাবি তুলেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংক (বিএবি)। তারা মনে করছে, ২০২৪ সাল পর্যন্ত এই শর্ত শ
মূলত ব্যাংকের খাতের অনিয়ম, লোপাটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার মতো অনিয়মে কারণে তাঁকে ২৪ বছর পর সিআইবি থেকে বদলি করা হয়েছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তাঁর নামে অনিয়মের ফিরিস্তি প্রকাশ পায়। খোদ বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারাও তাঁর বিরুদ্ধে গভর্নরকে অভিযোগ করেন।
ঈদ সামনে রেখে রাজধানীতে নতুন টাকার অবৈধ বাজার জমজমাট। ব্যাংক থেকে নতুন টাকা পাওয়া না গেলেও রাস্তার ধারে অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে নোটের বান্ডিল। ১০ টাকার ১০০টি নোটের জন্য গ্রাহকদের গুনতে হচ্ছে ১,৫০০ টাকা। অভিযোগ রয়েছে, ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দালালদের আঁতাতেই এই ব্যবসা ফুলে-ফেঁপে উঠেছে।